নেফ্রোলজি শব্দটি এসেছে গ্রীক * থেকে যার অর্থ কিডনি। এই শব্দটি সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালে ব্যবহৃত হয়। মেডিক্যাল সায়েন্স এ এই শাখা টি কিডনির বিভিন্ন সমস্যা, রোগ ও তার প্রতিকার নিয়ে কাজ করে।
কিডনি দেখতে কিছুটা বিন এর আকৃতি। স্বাভাবিকভাবে একটি মানুষ এর দেহে দুইটি কিডনি থাকে। এরা এক একটি ১১ সে মি (৪.৩ ইঞ্চি)দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়ে থাকে।
কিডনি একজোড়া রেনাল / বৃক্কীয় ধমনী থেকে রক্ত সংগ্রহ করে এবং ফিল্টার করে পুনরায় বৃক্কীয় শিরায় নির্গমন করে দেয। প্রতিটি কিডনি একটি মূত্রনালীতে সংযুক্ত থাকে অবশেষে মূত্রথলি বা ব্লাডার এ উপনীত হয়।
প্রতিটি কিডনি যেসব সুনির্দিষ্ট কাজ করে থাকে :
– পরিস্রাবন বা ছাকন
– পুনরায় শোষণ
– নিঃস্বরণ
– রেচন
নিম্নে কিডনির বিভিন্ন সমস্যা সমূহ এবং কি কি রোগ হতে পারে তার কয়েকটি উল্লেখ করা হলো :
– কিডনির পাথর
– ক্যান্সার
– ডায়াবেটিক এর কারণে কিডনির সমস্যা
– ইউরিন নিষ্ক্রমণ এর সমস্যা
– কিডনির ইনফেকশন
– হেমাটোরিয়া
– ফিস্টুলা
– ক্রনিক কিডনি রোগ
– নেফ্রোটিকস
– রেনাল সিস্ট
– মূত্রাশয় পাথর
কিডনি রোগ এর বিভিন্ন ধরণের চিকিৎসা :
– কিডনির ডায়ালাইসিস
– কিডনির বায়োপসি
– কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন /প্রতিস্থাপন
– ঔষধ সেবন
– ইমিউনো সাপ্রেশন
– ইনটেনসিভ কেয়ার
– ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজি, পেরিওপিটিভি মেডিসিন, পেডিয়াট্রিক মেডিসিন
– প্লাজমা এক্সচেঞ্জ
এমবিবিএস (আরএমসি), এমআরসিপি-লন্ডন (ইউকে)
এমবিবিএস এমডি(মেডিসিন) মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এমডি (সাইকিয়াট্রি) সহকারী অধ্যাপক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,রাজশাহী।