ডাঃ মোঃ জসিম উদ্দীন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (সাইকিয়াট্রি) বিএসএমএমইউ
মানসিক, সেক্স, মাদকাসক্ত, স্নায়ুবিক
রোগ বিশেষজ্ঞ ও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, রাজশাহী
চেম্বারঃ ল্যাবএইড লিমিটেড ডায়াগনস্টিক, রাজশাহী।
শেরশাহ্ রোড লক্ষীপুর, রাজশাহী।
রোগী দেখার সময়ঃ প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বন্ধ)
সিরিয়ালঃ ০১৩০৩-৩০১০২১
🔴উল্লেখ্যঃ কাউন্সেলিং ও সাইকোথেরাপি দেওয়া হয়।
যে সকল যৌন/মনোযৌন বিষয়ক চিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়ঃ
⭕যৌনকালীন স্থায়িত্বের সমস্যা বা দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation)
⭕বিশেষ মুহুর্তে লিজ্ঞের উত্থান জনিত সমস্যা (Erectile Disorder)
⭕যৌন আগ্রহ জনিত সমস্যা (Sexual Desire Disorder)
⭕যৌনানুভূতি সংক্রান্ত সমস্যা (Orgasmic Disorder)
⭕যৌনকালীন ব্যথা ও অস্বস্তি (Sexual Pain Disorder)
⭕যৌন বিষয়ে অপবিশ্বাস ও ভুল ধারণা (Sexual Misconception)
⭕যৌন আকর্ষন জনিত সমস্যা (Sexual Orientation Problem)
🔴মাদকাসক্তির লক্ষণসমূহ🔴
🅾️ স্কুল/কলেজ বা ক্লাস ফাঁকি দেওয়া।
🅾️ খাদ্যাভাস ও ঘুমের পরিবর্তন যেমন- সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি করে, এবং দেরি করে ঘুমানেরা প্রবনতা ।
🅾️ বিভিন্ন অজুহাতে টাকা-পয়সার চাহিদা বেড়ে যায় ।
হঠাৎ করে বাইরে চলে যাওয়া, লুকোচুরি বা সন্দেহজনক আচরণ বৃদ্ধি পাওয়া ।
🅾️ পুরনো বন্ধুদের পরিবর্তে নতুন নতুন বন্ধুর সাথে আড্ডা দেওয়া।
🅾️ দ্রুত মেজাজের পরিবর্তন হয় ও অজানা কারণে রেগে যাওয়ার প্রবণতা ।
🅾️ চোখ লাল হয়, চোখের মণি স্বাভাবিকের তুলনায় ছোট বা বড় দেখায়।
🅾️ চেহারা এবং পোশাকের পরিধান ও যত্নে অবনতি দেখা যায় ।
🅾️ কাজে অমনযোগী, ব্যক্তিগত শখ বা খেলাধুলায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ।
🅾️ মুখে বা শরীরের বা পোষাকে অদ্ভুত বা অপরিচিত কোন গন্ধ পাওয়া যায়।
🅾️ অকারণে বিরক্ত বোধ করা ।
⭕মানসিক রোগ নিয়ে কিছু তথ্য ও পরামর্শ⭕
১। মানসিক রোগী মানেই ভয়ংকর, আক্রমনাত্মক হয় না, শুধুমাত্র গুরুতর মানসিক রোগে আক্রান্ত অল্পসংখ্যক রোগী আক্রমনাত্মক হয়।
২। মানসিক রোগী মানেই ‘পাগল’ না। এটা এক ধরনের অসুস্থতা যা অন্যান্য শারীরিক রোগের মতই চিকিৎসাযোগ্য।
৩। অনেকেই মনে করে মানসিক রোগ কখনোই ভালো হয় না কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে রোগী যদি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধ খায় ও প্রয়োজনীয়
উপদেশ মেনে চলে এবং পরিবারের সহযোগিতা পায় তাহলে অনেক রোগী সুস্থ হয়ে যায় ।
৪ । মানসিক রোগের ঔষধ ‘ভীষণ কড়া আর ভয়ংকর, অনেক সাইড ইফেক্ট’ কিংবা মানসিক রোগের ঔষধ মাত্রই ‘ঘুমের ঔষধ’ – এগুলো ভুল ধারণা । শুধু মানসিক রোগের না, সব ঔষধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
৫। মানসিক রোগের ঔষধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে। বন্ধও করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারও
কথায় বা পরামর্শে ঔষধ বন্ধ করা বিপদের কারণ হতে পারে।
৬। অনেকে মনে করেন ঔষধ খাওয়া মাত্রই বা ঔষধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সুস্থ হয়ে যাবেন, কিন্তু মানসিক রোগের বেশির ভাগ ঔষধের কার্যকারিতা পেতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
৭। অনেকে মনে করে মানসিক অসুস্থতা কিছুই না । কিন্তু এটা কোন ঢং বা অভিনয়, মনোযোগ আকৃষ্ট করার কৌশল। কিন্তু এটা কোন ঢং নয়। এটা শারীরিক
অন্যান্য রোগের মতোই অসুস্থতা। আর কেউই স্বেচ্ছায় অসুস্থ হয় না।
৮। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়স্কের মধ্যে ১৬.৮% মানুষ কোন না কোন মানসিক রোগে আক্রান্ত। শিশু-কিশোরদের মধ্যে মানসিক রোগের হার
১৩.৬% ।
৯ । প্রতিটি মানসিক রোগের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা আছে। অপচিকিৎসা ও কুসংস্কার মানসিক রোগের ভোগান্তি বাড়ায়।
১০। মানসিক রোগ এবং চিকিৎসা নিয়ে অহেতুক ভীতি ছড়াবেন না। এ ধরনের রোগ বেশির ভাগই নিয়ন্ত্রণযোগ্য, চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার
থেকে রোগীকে বঞ্চিত করবেন না।
🔴মানসিক রোগের লক্ষণসমূহ🔴
⭕ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাথা গরম হয়ে যাওয়া, শরীর জ্বালাপোড়া করা।
⭕ অতিরিক্ত টেনশন, বুক ধড়ফড় করা, সাথে শ্বাসবন্ধ হওয়ার অনুভূতি, হাত-পা ঝিমঝিম ও ঠান্ডা হয়ে অজ্ঞান অনুভূতি হওয়া, যাকে প্যানিক এ্যাটাক বলে।
⭕ বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন, যেমন মন খারাপ বা বিরক্ত লাগা, হতাশা, অতিরিক্ত দূর্বলতা, ঘুম কম হওয়া, আত্নহত্যার চিন্তা, ভুলে যাওয়া, আত্নবিশ্বাসহীনতা।
⭕ ঘুমের সমস্যা, ইনসমনিয়া, নাইট মেয়ার (দুঃস্বপ্ন), নাইট টেরর, স্লীপ প্যারালাইসিস বা বোবায় ধরা।
⭕ ওসিডি বা শুচিবাই, যেমন অতিরিক্ত ধোয়া মোছা করা, বার বার চেক করা, একই কাজ বার বার করা, কোনো কাজ হয়েছে কিনা সন্দেহ- যেমন প্রস্রাব করে পরিস্কার হয়েছে কিনা ইত্যাদি।
⭕ ভীতি/ফোবিয়া যেমন মৃত্যুভয়, পরীক্ষা ভীতি, সামাজিক ভীতি বা সোশ্যাল এবং এংজাইটি ইত্যাদি।
⭕ ব্যক্তিত্ব জনিত সমস্যা।
⭕ আত্মহত্যার প্রবনতা।
⭕ অকারণে রাগ করা, অতিরিক্ত রাগ, নিজেকে আঘাত করা।
⭕ মানসিক চাপ বা স্ট্রেস, কর্মক্ষেত্রে স্ট্রেস, রিলেশনশিপ সমস্যা।
⭕ মহিলা ও পুরুষদের যৌন সমস্যা, মাদকাসক্তি, ইন্টারনেট, গেম ও পর্ণ এডিকশন।
⭕ সিজোফ্রেনিয়া, যেমন- সন্দেহ প্রবণতা, কানে গায়েবী আওয়াজ শোনা, একা একা কথা বলা, অসংলগ্ন কথা বলা, অস্বাভাবিক আচরণ করা, নিজের যত্ন না নেওয়া, আক্রমণাত্মক ব্যবহার।
⭕ বাইপোলার এবং সামিনা যেমন- অতিরিক্ত কথা বলা, রাগ করা, অতিরিক্ত খরচ করা, নিজেকে বেশি জাহির করা।
⭕ হিস্টেরিয়া অর্থাৎ মানসিক সমস্যার কারণে খিঁচুনী, আলগা দোষ বা উপরি দোষ, হঠাৎ কথা বন্ধ হয়ে যাওয়া, শরীরের কোন অংশ অবশ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
🛟শিশুদের ক্ষেত্রে🛟
👌 অতিচঞ্চলতা
👌 অমনোযোগী
👌 অবাধ্যতা
👌 ইম্পালসিভ আচরণ
👌 অটিজম
👌 বুদ্ধিস্বল্পতা
👌 বিকাশ জনিত সমস্যা
👌 মোবাইল/গেম আসক্তি
👌 পড়াশোনায়
👌 অমনোযোগী
👌 স্কুলভীতি
👌 বিছানায় প্রস্রাব করা
👌 অস্বাভাবিক এবং অনাকাঙ্খিত আচরণ/হঠকারিতা।
ডাঃ মোঃ জসিম উদ্দীন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (সাইকিয়াট্রি) বিএসএমএমইউ
মানসিক, সেক্স, মাদকাসক্ত, স্নায়ুবিক
রোগ বিশেষজ্ঞ ও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ
চেম্বারঃ ল্যাবএইড লিমিটেড ডায়াগনস্টিক, রাজশাহী।
শেরশাহ্ রোড লক্ষীপুর, রাজশাহী।
⭕যৌনকালীন স্থায়িত্বের সমস্যা বা দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation)
⭕বিশেষ মুহুর্তে লিজ্ঞের উত্থান জনিত সমস্যা (Erectile Disorder)
⭕যৌন আগ্রহ জনিত সমস্যা (Sexual Desire Disorder)
⭕যৌনানুভূতি সংক্রান্ত সমস্যা (Orgasmic Disorder)
⭕যৌনকালীন ব্যথা ও অস্বস্তি (Sexual Pain Disorder)
⭕যৌন বিষয়ে অপবিশ্বাস ও ভুল ধারণা (Sexual Misconception)
⭕যৌন আকর্ষন জনিত সমস্যা (Sexual Orientation Problem)
🅾️ স্কুল/কলেজ বা ক্লাস ফাঁকি দেওয়া।
🅾️ খাদ্যাভাস ও ঘুমের পরিবর্তন যেমন- সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি করে, এবং দেরি করে ঘুমানেরা প্রবনতা ।
🅾️ বিভিন্ন অজুহাতে টাকা-পয়সার চাহিদা বেড়ে যায় ।
হঠাৎ করে বাইরে চলে যাওয়া, লুকোচুরি বা সন্দেহজনক আচরণ বৃদ্ধি পাওয়া ।
🅾️ পুরনো বন্ধুদের পরিবর্তে নতুন নতুন বন্ধুর সাথে আড্ডা দেওয়া।
🅾️ দ্রুত মেজাজের পরিবর্তন হয় ও অজানা কারণে রেগে যাওয়ার প্রবণতা ।
🅾️ চোখ লাল হয়, চোখের মণি স্বাভাবিকের তুলনায় ছোট বা বড় দেখায়।
🅾️ চেহারা এবং পোশাকের পরিধান ও যত্নে অবনতি দেখা যায় ।
🅾️ কাজে অমনযোগী, ব্যক্তিগত শখ বা খেলাধুলায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ।
🅾️ মুখে বা শরীরের বা পোষাকে অদ্ভুত বা অপরিচিত কোন গন্ধ পাওয়া যায়।
🅾️ অকারণে বিরক্ত বোধ করা ।
১। মানসিক রোগী মানেই ভয়ংকর, আক্রমনাত্মক হয় না, শুধুমাত্র গুরুতর মানসিক রোগে আক্রান্ত অল্পসংখ্যক রোগী আক্রমনাত্মক হয়।
২। মানসিক রোগী মানেই ‘পাগল’ না। এটা এক ধরনের অসুস্থতা যা অন্যান্য শারীরিক রোগের মতই চিকিৎসাযোগ্য।
৩। অনেকেই মনে করে মানসিক রোগ কখনোই ভালো হয় না কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে রোগী যদি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধ খায় ও প্রয়োজনীয়
উপদেশ মেনে চলে এবং পরিবারের সহযোগিতা পায় তাহলে অনেক রোগী সুস্থ হয়ে যায় ।
৪ । মানসিক রোগের ঔষধ ‘ভীষণ কড়া আর ভয়ংকর, অনেক সাইড ইফেক্ট’ কিংবা মানসিক রোগের ঔষধ মাত্রই ‘ঘুমের ঔষধ’ – এগুলো ভুল ধারণা । শুধু মানসিক রোগের না, সব ঔষধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
৫। মানসিক রোগের ঔষধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে। বন্ধও করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারও
কথায় বা পরামর্শে ঔষধ বন্ধ করা বিপদের কারণ হতে পারে।
৬। অনেকে মনে করেন ঔষধ খাওয়া মাত্রই বা ঔষধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সুস্থ হয়ে যাবেন, কিন্তু মানসিক রোগের বেশির ভাগ ঔষধের কার্যকারিতা পেতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
৭। অনেকে মনে করে মানসিক অসুস্থতা কিছুই না । কিন্তু এটা কোন ঢং বা অভিনয়, মনোযোগ আকৃষ্ট করার কৌশল। কিন্তু এটা কোন ঢং নয়। এটা শারীরিক
অন্যান্য রোগের মতোই অসুস্থতা। আর কেউই স্বেচ্ছায় অসুস্থ হয় না।
৮। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়স্কের মধ্যে ১৬.৮% মানুষ কোন না কোন মানসিক রোগে আক্রান্ত। শিশু-কিশোরদের মধ্যে মানসিক রোগের হার
১৩.৬% ।
৯ । প্রতিটি মানসিক রোগের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা আছে। অপচিকিৎসা ও কুসংস্কার মানসিক রোগের ভোগান্তি বাড়ায়।
১০। মানসিক রোগ এবং চিকিৎসা নিয়ে অহেতুক ভীতি ছড়াবেন না। এ ধরনের রোগ বেশির ভাগই নিয়ন্ত্রণযোগ্য, চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার
থেকে রোগীকে বঞ্চিত করবেন না।
⭕ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাথা গরম হয়ে যাওয়া, শরীর জ্বালাপোড়া করা।
⭕ অতিরিক্ত টেনশন, বুক ধড়ফড় করা, সাথে শ্বাসবন্ধ হওয়ার অনুভূতি, হাত-পা ঝিমঝিম ও ঠান্ডা হয়ে অজ্ঞান অনুভূতি হওয়া, যাকে প্যানিক এ্যাটাক বলে।
⭕ বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন, যেমন মন খারাপ বা বিরক্ত লাগা, হতাশা, অতিরিক্ত দূর্বলতা, ঘুম কম হওয়া, আত্নহত্যার চিন্তা, ভুলে যাওয়া, আত্নবিশ্বাসহীনতা।
⭕ ঘুমের সমস্যা, ইনসমনিয়া, নাইট মেয়ার (দুঃস্বপ্ন), নাইট টেরর, স্লীপ প্যারালাইসিস বা বোবায় ধরা।
⭕ ওসিডি বা শুচিবাই, যেমন অতিরিক্ত ধোয়া মোছা করা, বার বার চেক করা, একই কাজ বার বার করা, কোনো কাজ হয়েছে কিনা সন্দেহ- যেমন প্রস্রাব করে পরিস্কার হয়েছে কিনা ইত্যাদি।
⭕ ভীতি/ফোবিয়া যেমন মৃত্যুভয়, পরীক্ষা ভীতি, সামাজিক ভীতি বা সোশ্যাল এবং এংজাইটি ইত্যাদি।
⭕ ব্যক্তিত্ব জনিত সমস্যা।
⭕ আত্মহত্যার প্রবনতা।
⭕ অকারণে রাগ করা, অতিরিক্ত রাগ, নিজেকে আঘাত করা।
⭕ মানসিক চাপ বা স্ট্রেস, কর্মক্ষেত্রে স্ট্রেস, রিলেশনশিপ সমস্যা।
⭕ মহিলা ও পুরুষদের যৌন সমস্যা, মাদকাসক্তি, ইন্টারনেট, গেম ও পর্ণ এডিকশন।
⭕ সিজোফ্রেনিয়া, যেমন- সন্দেহ প্রবণতা, কানে গায়েবী আওয়াজ শোনা, একা একা কথা বলা, অসংলগ্ন কথা বলা, অস্বাভাবিক আচরণ করা, নিজের যত্ন না নেওয়া, আক্রমণাত্মক ব্যবহার।
⭕ বাইপোলার এবং সামিনা যেমন- অতিরিক্ত কথা বলা, রাগ করা, অতিরিক্ত খরচ করা, নিজেকে বেশি জাহির করা।
⭕ হিস্টেরিয়া অর্থাৎ মানসিক সমস্যার কারণে খিঁচুনী, আলগা দোষ বা উপরি দোষ, হঠাৎ কথা বন্ধ হয়ে যাওয়া, শরীরের কোন অংশ অবশ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
👌 অতিচঞ্চলতা
👌 অমনোযোগী
👌 অবাধ্যতা
👌 ইম্পালসিভ আচরণ
👌 অটিজম
👌 বুদ্ধিস্বল্পতা
👌 বিকাশ জনিত সমস্যা
👌 মোবাইল/গেম আসক্তি
👌 পড়াশোনায়
👌 অমনোযোগী
👌 স্কুলভীতি
👌 বিছানায় প্রস্রাব করা
👌 অস্বাভাবিক এবং অনাকাঙ্খিত আচরণ/হঠকারিতা।
এমবিবিএস, বিসিএস এমএস(অর্থোপেডিক সার্জারী) ফেলোশীপ ইন পেডিয়াট্রিক অর্থোপেডিক সার্জারী (ভারত)
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমসিপিএস, এফসিপিএস (হেমাটোলজী)
ডাঃ এবিএম গোলাম রাব্বানী এমবিবিএস, এফসিপিএস(সার্জারী) এমএস (ইউরোলজী) সহকারী অধ্যাপক ইউরোলজী বিভাগ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী। চেম্বারঃ রাজশাহী সেন্ট্রাল…