ডাঃ মোঃ সামীউল আলম
এমবিবিএস, সিসিডি (বারডেম)
এমডি(সাইকিয়াট্রি) বিএসএমএমইউ, ঢাকা
ট্রেইন্ড ইন শিশু-কিশোর মনোরোগ এবং সাইকোথেরাপী (কাউন্সেলিং)
মানসিক, মাদকাসক্তি, ব্রেইন ও সেক্সুয়াল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক (মনোরোগ বিভাগ)
মার্কস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা।
🛑চেম্বার ঢাকা
ব্র্যাক হেলথ কেয়ার। উত্তরা সেন্টার, ঢাকা।
রোগী দেখার সময়ঃ শনিবার, সোমবার ও বুধবার সন্ধ্যা ৬ থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত।
🛑চেম্বার চাঁপাইনবাবগঞ্জ
🛟ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মিস্ত্রি পাড়া মোড়ের পশ্চিমে, সদর হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
🛟 ল্যাব ওয়ান মেডিকেল সার্ভিসেস এন্ড হাসপাতাল। সদর হাসপাতালের সামনের গলি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
রোগী দেখার সময়ঃ প্রতি শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
🛟চেম্বার রাজশাহী
ইবনে সিনা ডায়াগনোস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, রাজশাহী।
রোগী দেখার সময়ঃ প্রতি শুক্রবার বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।
☎️ সিরিয়ালঃ ০১৩০৩-৩০১০২১
⭕মানসিক রোগ নিয়ে কিছু তথ্য ও পরামর্শ⭕
১। মানসিক রোগী মানেই ভয়ংকর, আক্রমনাত্মক হয় না, শুধুমাত্র গুরুতর মানসিক রোগে আক্রান্ত অল্পসংখ্যক রোগী আক্রমনাত্মক হয়।
২। মানসিক রোগী মানেই ‘পাগল’ না। এটা এক ধরনের অসুস্থতা যা অন্যান্য শারীরিক রোগের মতই চিকিৎসাযোগ্য।
৩। অনেকেই মনে করে মানসিক রোগ কখনোই ভালো হয় না কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে রোগী যদি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধ খায় ও প্রয়োজনীয়উপদেশ মেনে চলে এবং পরিবারের সহযোগিতা পায় তাহলে অনেক রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
৪ । মানসিক রোগের ঔষধ ‘ভীষণ কড়া আর ভয়ংকর, অনেক সাইড ইফেক্ট’ কিংবা মানসিক রোগের ঔষধ মাত্রই ‘ঘুমের ঔষধ’ এগুলো ভুল ধারণা । শুধু মানসিক রোগের না, সব ঔষধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
৫। মানসিক রোগের ঔষধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে। বন্ধও করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারওকথায় বা পরামর্শে ঔষধ বন্ধ করা বিপদের কারণ হতে পারে।
৬। অনেকে মনে করেন ঔষধ খাওয়া মাত্রই বা ঔষধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সুস্থ হয়ে যাবেন, কিন্তু মানসিক রোগের বেশির ভাগ ঔষধের কার্যকারিতা পেতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
৭। অনেকে মনে করে মানসিক অসুস্থতা কিছুই না । কিন্তু এটা কোন ঢং বা অভিনয়, মনোযোগ আকৃষ্ট করার কৌশল। কিন্তু এটা কোন ঢং নয়। এটা শারীরিকঅন্যান্য রোগের মতোই অসুস্থতা। আর কেউই স্বেচ্ছায় অসুস্থ হয় না।
৮। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়স্কের মধ্যে ১৬.৮% মানুষ কোন না কোন মানসিক রোগে আক্রান্ত। শিশু-কিশোরদের মধ্যে মানসিক রোগের হার১৩.৬%।
৯ । প্রতিটি মানসিক রোগের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা আছে। অপচিকিৎসা ও কুসংস্কার মানসিক রোগের ভোগান্তি বাড়ায়।
১০। মানসিক রোগ এবং চিকিৎসা নিয়ে অহেতুক ভীতি ছড়াবেন না। এ ধরনের রোগ বেশির ভাগই নিয়ন্ত্রণযোগ্য।
🅾️মানসিক রোগের লক্ষণসমূহ🅾️
⭕ সন্দেহপ্রবণতা, অহেতুক ভয়, একা একা কথা বলা, গায়েবী আওয়াজ শোনা, অসংলগ্ন অতিরিক্ত কথা বলা।
⭕ বিষন্নতা, মন মরা থাকা, হতাশা, আত্মহত্যার চিন্তা আশা, ভুলে যাওয়া, অস্থিরতা, মৃত্যু চিন্তা, সিদ্ধান্তহীনতায় আত্মবিশ্বাসের অভাব।
⭕ শুচিবায়ু, অতিরিক্ত পরিস্কার থাকা, যাচাই-বাছাই করা, একই চিন্তা বার বার আসা।
⭕ ঘুম না হওয়া, ঘুমের মধ্যে হাটা, ঘুমের মধ্যে কথা বলা, ভয় পাওয়া, বুক ধরপর করা, অস্থিরতা, শ্বাস বন্ধ হওয়া, মৃত্যুর ভয়, নিজের নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়, হাত-পা ঝিমঝিম করা।
⭕ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, খিচুনি হওয়া, মাথা গরম হওয়া, শরীর জ্বালাপোড়া করা, রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, নিজেকে আঘাত করা।
⭕ সেক্সুয়াল সমস্যা, মাদকাসক্তি, ইন্টারনেট, পর্ণ ও গেম আসক্তি।
⭕ লোকজনের সামনে যেতে বা কথা বলতে ভয় পাওয়া, পরীক্ষার আগে ভয় পাওয়া, হিস্টেরিয়া, ঘন ঘন অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
⭕ বাচ্চাদের অতিরিক্ত চঞ্চলতা, মনোযোগ, অটিজম, বুদ্ধিস্বল্পতা, বিছানায় প্রসাব, মোবাইল আসক্তি, স্কুলে যেতে চায় না, অতিরিক্ত রাগ, অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ।
⭕ স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া ও বয়স্কদের যেকোন মানসিক সমস্যা।
ডাঃ মোঃ সামীউল আলম
এমবিবিএস, সিসিডি (বারডেম)
এমডি(সাইকিয়াট্রি) বিএসএমএমইউ, ঢাকা
ট্রেইন্ড ইন শিশু-কিশোর মনোরোগ এবং সাইকোথেরাপী (কাউন্সেলিং)
মানসিক, মাদকাসক্তি, ব্রেইন ও সেক্সুয়াল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক (মনোরোগ বিভাগ)
মার্কস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা।
🛑চেম্বার ঢাকা
ব্র্যাক হেলথ কেয়ার। উত্তরা সেন্টার, ঢাকা।
রোগী দেখার সময়ঃ শনিবার, সোমবার ও বুধবার সন্ধ্যা ৬ থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত।
🛑চেম্বার চাঁপাইনবাবগঞ্জ
🛟ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার। মিস্ত্রি পাড়া মোড়ের পশ্চিমে, সদর হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
🛟 ল্যাব ওয়ান মেডিকেল সার্ভিসেস এন্ড হাসপাতাল। সদর হাসপাতালের সামনের গলি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
রোগী দেখার সময়ঃ প্রতি শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
🛟চেম্বার রাজশাহী
ইবনে সিনা ডায়াগনোস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, রাজশাহী।
রোগী দেখার সময়ঃ প্রতি শুক্রবার বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।
☎️ সিরিয়ালঃ ০১৩০৩-৩০১০২১
⭕মানসিক রোগ নিয়ে কিছু তথ্য ও পরামর্শ⭕
১। মানসিক রোগী মানেই ভয়ংকর, আক্রমনাত্মক হয় না, শুধুমাত্র গুরুতর মানসিক রোগে আক্রান্ত অল্পসংখ্যক রোগী আক্রমনাত্মক হয়।
২। মানসিক রোগী মানেই ‘পাগল’ না। এটা এক ধরনের অসুস্থতা যা অন্যান্য শারীরিক রোগের মতই চিকিৎসাযোগ্য।
৩। অনেকেই মনে করে মানসিক রোগ কখনোই ভালো হয় না কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে রোগী যদি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধ খায় ও প্রয়োজনীয়উপদেশ মেনে চলে এবং পরিবারের সহযোগিতা পায় তাহলে অনেক রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
৪ । মানসিক রোগের ঔষধ ‘ভীষণ কড়া আর ভয়ংকর, অনেক সাইড ইফেক্ট’ কিংবা মানসিক রোগের ঔষধ মাত্রই ‘ঘুমের ঔষধ’ এগুলো ভুল ধারণা । শুধু মানসিক রোগের না, সব ঔষধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
৫। মানসিক রোগের ঔষধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে। বন্ধও করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারওকথায় বা পরামর্শে ঔষধ বন্ধ করা বিপদের কারণ হতে পারে।
৬। অনেকে মনে করেন ঔষধ খাওয়া মাত্রই বা ঔষধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সুস্থ হয়ে যাবেন, কিন্তু মানসিক রোগের বেশির ভাগ ঔষধের কার্যকারিতা পেতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
৭। অনেকে মনে করে মানসিক অসুস্থতা কিছুই না । কিন্তু এটা কোন ঢং বা অভিনয়, মনোযোগ আকৃষ্ট করার কৌশল। কিন্তু এটা কোন ঢং নয়। এটা শারীরিকঅন্যান্য রোগের মতোই অসুস্থতা। আর কেউই স্বেচ্ছায় অসুস্থ হয় না।
৮। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়স্কের মধ্যে ১৬.৮% মানুষ কোন না কোন মানসিক রোগে আক্রান্ত। শিশু-কিশোরদের মধ্যে মানসিক রোগের হার১৩.৬%।
৯ । প্রতিটি মানসিক রোগের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা আছে। অপচিকিৎসা ও কুসংস্কার মানসিক রোগের ভোগান্তি বাড়ায়।
১০। মানসিক রোগ এবং চিকিৎসা নিয়ে অহেতুক ভীতি ছড়াবেন না। এ ধরনের রোগ বেশির ভাগই নিয়ন্ত্রণযোগ্য।
🅾️মানসিক রোগের লক্ষণসমূহ🅾️
⭕ সন্দেহপ্রবণতা, অহেতুক ভয়, একা একা কথা বলা, গায়েবী আওয়াজ শোনা, অসংলগ্ন অতিরিক্ত কথা বলা।
⭕ বিষন্নতা, মন মরা থাকা, হতাশা, আত্মহত্যার চিন্তা আশা, ভুলে যাওয়া, অস্থিরতা, মৃত্যু চিন্তা, সিদ্ধান্তহীনতায় আত্মবিশ্বাসের অভাব।
⭕ শুচিবায়ু, অতিরিক্ত পরিস্কার থাকা, যাচাই-বাছাই করা, একই চিন্তা বার বার আসা।
⭕ ঘুম না হওয়া, ঘুমের মধ্যে হাটা, ঘুমের মধ্যে কথা বলা, ভয় পাওয়া, বুক ধরপর করা, অস্থিরতা, শ্বাস বন্ধ হওয়া, মৃত্যুর ভয়, নিজের নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়, হাত-পা ঝিমঝিম করা।
⭕ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, খিচুনি হওয়া, মাথা গরম হওয়া, শরীর জ্বালাপোড়া করা, রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, নিজেকে আঘাত করা।
⭕ সেক্সুয়াল সমস্যা, মাদকাসক্তি, ইন্টারনেট, পর্ণ ও গেম আসক্তি।
⭕ লোকজনের সামনে যেতে বা কথা বলতে ভয় পাওয়া, পরীক্ষার আগে ভয় পাওয়া, হিস্টেরিয়া, ঘন ঘন অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
⭕ বাচ্চাদের অতিরিক্ত চঞ্চলতা, মনোযোগ, অটিজম, বুদ্ধিস্বল্পতা, বিছানায় প্রসাব, মোবাইল আসক্তি, স্কুলে যেতে চায় না, অতিরিক্ত রাগ, অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ।
⭕ স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া ও বয়স্কদের যেকোন মানসিক সমস্যা।
ডাঃ বিকাশ কুমার সরকার এমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (মেডিসিন) সিসিডি (বারডেম, ঢাকা) মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ আই.ডি.এইচ, মহাখালী, ঢাকা।…
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (মেডিসিন) এমডি (নেফ্রোলজি)
এমবিবিএস, ডিসিএম এমডি(নেফ্রোলজি) এফএসিপি(আমেরিকা)